বৃত্তান্ত
আহা! কবিতার কৈশোর
তুলোর ভ্রমণ
যৌবনে মহামায়া; তুখোর দমন
এইভাবে কেটে যাবে যাযাবর দিন
তোমার কোমল চোখে যাপনের ঋণ...
মনে রেখো
ভ্রুক্ষেপ করিনা তোমাদের।
করুণার কোলাহল থেকে
সামান্য দূরেই পান্থশালা! উন্মুখ প্রান্তরে
আমাদের চেয়েও যারা অসহায় মুখ
তাদের নিয়েই হাটি উটপাখি মন
গুঞ্জন, হিসহিস মরু সাহারায়
বিবেক-বাড়ির দিকে চোখ তড়পায়!
মৃত্যুই সত্য জীবন ততোধিক
জেনে রাখো সখাকুল
ভ্রমণে মগ্ন আমি অবিশ্রান্ত ঢেউ চেনা সাহসী নাবিক!!!
·দ্বন্দ্বের আইল আমাকে নেবে না
যাব—কেন যাব—আর কেনই যাব না—দ্বন্দ্বেই বেলা পার
তারপর ছিদ্দতের নাটাইসহ লক্ষ্য অভিমুখী;
পড়শিদের মেটালিক জীবন-যাপন
থেকে শেখা হয় প্রতিমূল্য—প্রাদেশিক ভাষা...
হিংসাও সরল হয়—ক্ষোভ হয় শিশুতোষ ছড়া’র মতো
বাঁকা হতে হতে মলিন ক্যান্ডেল—শিক্ষা ছড়ায়
—কত নম্র হতে হবে!
যাব—যাব না—যেতেই হবে কেন—?
ইশারা-ভাষা আর সহজিয়া গানের মতো তাই
অনুবাদে ব্যস্ত হই—ক্রমানুসারে। দারিদ্র্য, হতাশা, স্বপ্ন এবং
বিশ্বাসের গামছায় ধরে রাখি অমল রোদ—জোছনার
অভিসার। পরিবর্তনের জন্য এত যে রোদন—অথচ ইশারার
মতো সহজ ভাষাও আজ উপহাস করে ...
যাব—কেন যাব—
পড়শী পাড়ার এই গাঢ় শ্বাস! দ্বন্দ্বের আইল আমাকে নেবে না...
/ডিজি