• ঢাকা
  • শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১
প্রকাশিত: জানুয়ারি ২৫, ২০২০, ০৪:৪৫ পিএম
সর্বশেষ আপডেট : জানুয়ারি ২৫, ২০২০, ০৪:৫১ পিএম

তামিমের ফিফটিতেও বড় সংগ্রহ পেল না বাংলাদেশ

তামিমের ফিফটিতেও বড় সংগ্রহ পেল না বাংলাদেশ

হুট করেই কেউ যদি দেখতে বসে যান বাংলাদেশ আর পাকিস্তানের মধ্যকার দ্বিতীয় ম্যাচ। তারপর তিনি যদি ভাবেন, লাহোরের প্রথম ম্যাচটাই রিপিট চলছে কি না। তাতে খুব বেশি দোষের কিছু থাকবে না। আগের ম্যাচে পাওয়ার প্লে থেকে বাংলাদেশ তুলেছিল ৩৫, এই ম্যাচে ৩৩ রান। প্রথম ম্যাচে ডট সংখ্যা ২২ টি, এই ম্যাচে ২০। একে অপরের সঙ্গে পালা দিয়েই পাওয়ার প্লেতে ডট খেললেন বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানরা। তামিম ১৭ বলে ৮টি, মেহেদী ১২ বলে ৮টি, লিটন ৬ বলে ৩ টা, নাইম ১ বলে খেলেছেন ১ ডটবল।

তবে পার্থক্যটা অন্য জায়গায়। আগের ম্যাচে পাওয়ার প্লেতে কোন উইকেট হারায়নি বাংলাদেশ, এই ম্যাচে হারিয়েছে ২টি। তবে এই ম্যাচে ফিফটি তুলে নিয়ে দলকে বড় বিপর্যয়ের হাত থেকে বাঁচিয়েছেন তামিম। নইলে তার অপরপ্রান্তে যেভাবে উইকেট যাচ্ছিলো, তাতে তো একশ ছাড়ানো নিয়েই সন্দেহ জেগেছিল একটা সময়। শেষ পর্যন্ত নির্ধারিত ২০ ওভারে ১৩৬ রান তুলেছে বাংলাদেশ।

টস জিতে ব্যাটিং নিয়ে শুরুটাই ভালো হয়নি ম্যাচের। দ্বিতীয় ওভারে দলীয় ৫ রানে সাজঘরে ফেরত যান ওপেনার মোহাম্মদ নাঈম শেখ। শাহীন শাহ আফ্রিদির বলে উইকেটরক্ষক মোহাম্মদ রিজওয়ানের হাতে ক্যাচ তুলে দিয়ে। এরপর উইকেটে আসেন বিপিএলে তিনে নেমে চমকে দেয়া মেহেদী হাসান। 

ফ্র্যাঞ্চাইজি লীগটিতে চমকে দিলেও আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের প্রত্যাবর্তন স্মরণীয় করে রাখতে পারেননি এই তরুন অলরাউন্ডার। ১ ছক্কায় ১২ বলে ৯ রান করে সাজঘরে ফেরেন মোহাম্মদ হাসনাইনের বলে। লিটন দাস, আফিফ হোসেনরাও ছিলেন নিজেদের সামর্থ্যের ছায়া হয়ে। 

১৪ বলে ৮ রান করে সাদাব খানের বলে লিটন দাস আর ২০ বলে ২১ রান করে সাজঘরে ফেরেন আফিফ হোসেন ধ্রুব। তবে একপ্রান্তে আগলে ফিফটি তুলে নিয়ে দলের রানের চাকা সচল রাখেন তামিম ইকবাল। রান আউটে কাটা পড়ার আগে ৭ চার ও ১ ছক্কায় ৫৩ বলে করেন ৬৫ রান। 

এমএইচবি