• ঢাকা
  • শনিবার, ২৭ এপ্রিল, ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১
প্রকাশিত: ফেব্রুয়ারি ২৪, ২০২০, ০২:১৬ পিএম
সর্বশেষ আপডেট : ফেব্রুয়ারি ২৪, ২০২০, ০২:১৬ পিএম

জিতেছে পিএসজি, লাল কার্ড খেয়েছেন নেইমার

জিতেছে পিএসজি, লাল কার্ড খেয়েছেন নেইমার

এক ম্যাচেই হলো ৭ গোল। কোনো এক দল যদি তা দিতো তাহলে ম্যাচটা হয়ে যেত সাদামাটা। গোল আর পাল্টা গোলে জমে ওঠেছিল পিএসজি ও বোর্দোর ম্যাচে। ঘরের মাঠে শেষ পর্যন্ত ৪-৩ গোলে জয় পেয়েছে টমাস টুখেল শিষ্যরা। যদিও এই ম্যাচে লাল কার্ড দেখেছেন পিএসজির সবচেয়ে বড় তারকা নেইমার জুনিয়র। 

জয়ে ফেরার লক্ষ্যে রোববার রাতে মাঠে নামা বর্তমান চ্যাম্পিয়নরা ম্যাচের অষ্টাদশ মিনিটে পিছিয়ে পড়ে। হেডে গোলটি করেন দক্ষিণ কোরিয়ার ফরোয়ার্ড উই-জো। সাত মিনিট পর আনহেল দি মারিয়ার ক্রসে হেডে সমতা টানেন কাভানি। ২৯তম মিনিটে এগিয়েও যেতে পারত দলটি; তবে উরুগুয়ের এই ফরোয়ার্ডের ফ্লিক পোস্টে বাধা পায়।

ম্যাচের অধিকাংশ সময় বল দখলে রাখা পিএসজি প্রথমার্ধের যোগ করা সময়ের দ্বিতীয় মিনিটে এগিয়ে যায়। দি মারিয়ার ক্রসে কাছ থেকে কাঁধ দিয়ে ঠিকানা খুঁজে নেন মার্কিনিয়োস। তবে এগিয়ে যাওয়ার স্বস্তি বেশিক্ষণ স্থায়ী হয়নি তাদের। সাত মিনিট যোগ করা সময়ের ষষ্ঠ মিনিটে সফরকারীদের সমতায় ফেরান পাবলো।

৬৩তম মিনিটে মার্কিনিয়োসের দ্বিতীয় গোলে আবারও এগিয়ে যায় স্বাগতিকরা। কাভানির হেড গোলরক্ষক ঠেকিয়ে দেওয়ার পর ফিরতি বল জালে জড়ান ব্রাজিলিয়ান ডিফেন্ডার। ছয় মিনিট পর কাভানির পাস পেয়ে ডান পায়ের শটে স্কোরলাইন ৪-২ করেন এমবাপে।

৮৩তম মিনিটে রুবেন পার্দো ব্যবধান কমালে আগের রাউন্ডের মত হোঁচট খাওয়ার শঙ্কা জাগে পিএসজির। খানিক পর মাউরো ইকার্দি জালে বল পাঠালে জয় অনেকটা নিশ্চিত হয়ে যাওয়ার হাসি ফোটে দলটির মুখে। তবে ভিএআরের সাহায্যে অফসাইডের বাঁশি বাজান রেফারি।

যোগ করা সময়ে নেইমার দ্বিতীয় হলুদ কার্ড দেখলে উল্টো শঙ্কাটা আরও জোরালো হয় পিএসজির। শেষ পর্যন্ত অবশ্য বিপদে পড়তে হয়নি তাদের।  ২৬ ম্যাচে ২১ জয় ও দুই ড্রয়ে ৬৫ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে আছে পিএসজি। দুইয়ে থাকা মার্সেইয়ের পয়েন্ট ৫২।

এমএইচবি